product images
আল-আকিদাতুল হাসানাহ
by শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহ:)

Tk. 115 Tk. 135 Save TK. 20 (15%)

আল-আকিদাতুল হাসানাহ (পেপারব্যাক)

Author : শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহ:)
Category : ইসলামি বই, ইসলামি বই: আত্ম উন্নয়ন,
Publisher : প্রত্যয়
Price : Tk. 115 Tk. 135 You Save TK. 20 (15%)

সারাদেশে হোম ডেলিভারি চার্জ মাত্র ৭০ টাকা # ১৪৯৯+ টাকার বই অর্ডার করলেই পাচ্ছেন ফ্রি হোম ডেলিভারি !

বি:দ্র: গ্রাহক বইটি অর্ডার সম্পূর্ণ করার পরে যদি নতুন সংস্করণের মূল্য পরিবর্তন হয় তাহলে বইটি পাঠানোর আগে আপনাকে আমাদের টিম ফোন করে জানিয়ে দিবে ।

Order Now

Services & Supports


Cash On Delivery
3 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
Purchase & Earn
Order Now

সারাদেশে হোম ডেলিভারি চার্জ মাত্র ৭০ টাকা # ১৪৯৯+ টাকার বই অর্ডার করলেই পাচ্ছেন ফ্রি হোম ডেলিভারি !

বি:দ্র: গ্রাহক বইটি অর্ডার সম্পূর্ণ করার পরে যদি নতুন সংস্করণের মূল্য পরিবর্তন হয় তাহলে বইটি পাঠানোর আগে আপনাকে আমাদের টিম ফোন করে জানিয়ে দিবে ।


অষ্টাদশ শতাব্দীর উপমহাদেশের বিখ্যাত আলিম, সমাজ সংস্কারক, বিপ্লবী ব্যক্তিত্ব শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলবি রহ.। তাঁর নাম শোনেনি এমন তলিবুল ইলম পাওয়া মুশকিল। উনি এমন একজন ব্যক্তি যার নামই তাঁর পরিচয়ের জন্য যথেষ্ট।

তাঁর লিখিত নির্ভরযোগ্য আকীদার একটি গ্রন্থ হচ্ছে 'আল-আকিদাতুল হাসানাহ'। বইটি কলেবরে ছোট এবং সংক্ষিপ্ত হলেও এতে আকীদার মৌলিক বিষয়াদি চলে এসেছে অত্যন্ত সুনিপুণভাবে, যেসব বিষয়ের ওপর সঠিক আকীদাহ রাখা প্রত্যেকের জন্য অপরিহার্য।
.
বর্তমান সময়ে এসে আমরা আকীদাহ সংক্রান্ত নানান চুলচেরা বিশ্লেষণ, সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্ম আলোচনা দেখতে পাই। অপরদিকে এত এত আকীদাহ মাঝে আমরা সংশয়ের মধ্যে পড়ে যাই—কোনটা রেখে কোনটা মানবো। এগুলো বাদ দিয়ে ঠিক যে বিষয়গুলোর ওপর আমাদের বিশুদ্ধ আকীদাহ রাখতে হবে—লেখক এখানে খুব সংক্ষেপে আলোচনা করেছেন। এছাড়া যেসব বিষয়গুলো ব্যাখ্যার দাবী রাখে, অনুবাদকের পক্ষ থেকে সেগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা টীকায় উল্লেখ করা হয়েছে; যেন পাঠকমাত্র মৌলিক আকীদাহ সম্পর্কে স্বচ্ছ জ্ঞান অর্জন করতে পারে।


Title আল-আকিদাতুল হাসানাহ
Author শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহ:)
Translator আলী হাসান উসামা
Publisher প্রত্যয়
Edition 1st Published, 2019
Country Bangladesh
Language Bangla

Durbarshop Author Image

শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহ:)

Shah Oaliullah Muhaddise Dehalabhi (Rah.) কুতুবউদ্দিন আহমাদ ইবনু আবদুর রহিম। যিনি শাহ ওয়ালিউল্লাহ নামে পরিচিত (১৭০৩-১৭৬২ খ্রিষ্টাব্দ/১১১৪-১১৭৬ হিজির) ছিলেন। ভারতীয় উপমহােদেশর একজন ইসলামি পন্ডিত, সংস্কারক এবং আধুিনক ইসলামি চিন্তার একজন প্রতিষ্ঠাতা। সাম্প্রতিক পরিবর্তেনর আলােকে তিনি ইসলািম আদর্শেক বাস্তবায়ন করেত চেয়েছিলন। শাহ ওয়ালিউল্লাহ মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর চার বছর পূর্বে ১৭০৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার বংশতালিকা সাহাবি উমর ইবনুল খাত্তাব রা.-এর পরিবার পর্যন্ত পৌঁছায়। দিল্লিতে তার পিতা শাহ আবদুর রহিম কর্তৃক প্রতিষ্টিত মাদরাসায় তিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও আধ্যাত্মিক দিকনির্দেশনা লাভ করেন। কুরআেনর পাশাপাশি তিনি আরবি ও ফারসি ব্যাকরণ, সাহিত্য এবং উচ্চস্তরের দর্শন,ধর্মতত্ত্ব, অধিবিদ্যা, অতীন্দ্রয়িতা ও আইনশাস্ত্রের ওপর পাঠ নেন। ১৫ বছর বয়েস তিনি এখান থেকে উত্তীর্ণ হন। একই বছর তার পিতা তাকে নকশবন্দিয়া তরিকায় পদার্পণ ঘটান। মাদরাসায়ে রহিমিয়াতে তিনি তার পিতার অধীনে শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৭১৮ সালের শেষের দিকে পিতার মৃত্যুর পর তিনি মাদ্রাসার প্রধান হন এবং বারো বছর যাবত্ শিক্ষার্থীেদর শিক্ষাদান করেন। এ সময় তিনি তার নিজস্ব পড়াশোনা চালিয়ে যান। শিক্ষক হিসেবে তার সম্মান বৃদ্ধি পায় এবং শিক্ষার্থীরা তার প্রতি আকৃষ্ট হয়। ১৭২৪ সালে তিনি হজ পালনের জন্য হেজাজ গমন করেন। তিনি সেখানে আট বছর অবস্থান করেন এবং আবু তাহের বিন ইবরাহিম কুর্দি মাদানির মতো পণ্ডিতদের কাছ থেকে হাদিস ও ফিকহ শিক্ষালাভ করেন। এ সময় তিনি মুসিলম বিশ্বের সকল প্রান্তের লােকের সংস্পর্শে আসেন এবং বিভিন্ন মুসিলম দেশের অবস্থা সম্পর্কে জানেত পারেন। এ সময় তিনি ৪৭ টি আধ্যাত্মিক বিষয় দেখতে পান, যা তার বিখ্যাত রচনা ‘ফুয়ুযুল হারামাইন’-এর বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়ায়। ১৭৩২ সালে তিনি দিল্লি ফের আসেন এবং ১৭৬২ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জীবনের বাকি সময় এখানে অতিবাহিত করেন ও লেখালেখি চালিয়ে যান। তার সবেচেয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগা। অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, অধিবিদ্যাসহ সম্পূর্ণ ধর্মতাত্ত্বিক বিষেয়ও তিনি লিখেছেন। ইসলােমর প্রকৃত ও আদর্শরূপ বিষয়ে তার মত তিনি এসব লেখায় তুলে ধরেন। মারাঠা শাসন থেকে ভারতকে জয় করার জন্য তিনি আহমেদ শাহ দুররানির কাছে চিঠি লেখেন। তিনি আরবি থেকে ফারসিতে কুরআন অনুবাদ করেন, যাতে মুসলিমরা কুরআনের শিক্ষা বুঝতে পারে অবেশেষ ১৭৬২ খৃষ্টাব্দে তিনি মহান প্রতিপালেকর ডাকে সাড়া দিয়ে ইহজীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আল্লাহ তাআলা তাকে জান্নাতে উচ্চ মর্যাদা দান করুন।


This is Review

Reviews and Ratings