product images
আফগানিস্তানের ইতিহাস (তিন খণ্ড)
by মাওলানা ইসমাইল রেহান

Tk. 1533 Tk. 2100 Save TK. 567 (27%)

আফগানিস্তানের ইতিহাস (তিন খণ্ড) (হার্ডকভার)

Author : মাওলানা ইসমাইল রেহান
Category : ইসলামি ইতিহাস ও ঐতিহ্য
Publisher : কালান্তর প্রকাশনী
Price : Tk. 1533 Tk. 2100 You Save TK. 567 (27%)

সারাদেশে হোম ডেলিভারি চার্জ মাত্র ৭০ টাকা # ১৪৯৯+ টাকার বই অর্ডার করলেই পাচ্ছেন ফ্রি হোম ডেলিভারি !

বি:দ্র: গ্রাহক বইটি অর্ডার সম্পূর্ণ করার পরে যদি নতুন সংস্করণের মূল্য পরিবর্তন হয় তাহলে বইটি পাঠানোর আগে আপনাকে আমাদের টিম ফোন করে জানিয়ে দিবে ।

Order Now

Services & Supports


Cash On Delivery
3 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
Purchase & Earn
Order Now

সারাদেশে হোম ডেলিভারি চার্জ মাত্র ৭০ টাকা # ১৪৯৯+ টাকার বই অর্ডার করলেই পাচ্ছেন ফ্রি হোম ডেলিভারি !

বি:দ্র: গ্রাহক বইটি অর্ডার সম্পূর্ণ করার পরে যদি নতুন সংস্করণের মূল্য পরিবর্তন হয় তাহলে বইটি পাঠানোর আগে আপনাকে আমাদের টিম ফোন করে জানিয়ে দিবে ।


অতীত একটি জাতির সমাজ, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের পরিচয়। আত্মমর্যাদাশীল কোনো জাতি তাদের ইতিহাস-ঐতিহ্য আর সংস্কৃতি ছেড়ে কখনো বেরিয়ে আসতে পারে না। আফগানজাতির হাজার বছরের ইতিহাস তাদের জাতিসত্তাকে তুলে ধরে। গত শতাব্দীর শেষ দুটি দশক থেকে আজ পর্যন্ত এই নিরীহ কিন্তু বীর, নিঃস্ব কিন্তু আত্মর্মযাদাশীল জাতির বিরুদ্ধে সর্বজনীন ধারাবাহিক বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেড চালানো হয়েছে। তাদের একমাত্র অপরাধ—তারা ঔপনিবেশিক যুগ (Colonial Age) ও উত্তর-আধুনিক (Post-Modern Age) সময়ে এসে আধুনিক সাম্রাজ্যবাদের (Post-colonial Imperialism) দাসত্ব স্বীকার করেনি। গত দুই দশকে এই ক্রুসেডের মাত্রা তার চূড়ান্ত পর্যায় স্পর্শ করেছে। মানবেতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এই জাতিকে সামগ্রকিভাবে পঙ্গু করে দিতে হেন কোনো প্রচেষ্টা নেই, যা তাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়নি। তাদের জাতিসত্তার গৌরবময় ইতিহাসকেও নানা কায়দায় মুছে ফেলতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বুদ্ধিবৃত্তিক প্রকল্প (Research-based Intellectual Project; like FDD) হাতে নেওয়া হয়েছে; কিন্তু…কিন্তু হাজার বছরের ইতিহাস বলে ভিন্ন কথা।

দক্ষিণ-এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও মধ্য-এশিয়াকে সংযোগকারী এই ভূমি ইতিহাসজুড়ে অত্যাচারী আগ্রাসীদের কবরস্থান হিসেবে পরিচিত। আলেকজান্ডার, তাতার আগ্রাসন, তিনবারের অ্যাংলো-আফগান যুদ্ধ, কমিউনিস্ট সোভিয়েত এবং সব শেষে ইউরোপ-আমেরিকা-ন্যাটো—কেউ-ই তাদের হীন চক্রান্ত ও কাঙ্ক্ষিত প্রকল্প এই ভূমিতে বাস্তবায়ন করতে পারেনি। প্রতিটি শক্তিকেই এই জাতি তাদের অসম সাহস, দৃঢ় বিশ্বাস আর অমিত তেজ দিয়ে শুধু রুখে দিয়েছে এমন নয়; বরং যারাই এই ভূমিতে এসে তাদের সঙ্গে টক্কর দিয়েছে, কেন যেন ইতিহাস থেকে তারা খুব দ্রুত তাদের দার্শনিক ভিত্তিসহ (Ideology which the nation is built upon) নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। আশ্চর্যজনক বিষয় বটে!

কারা এই জাতি? ইসলামের সঙ্গে তাদের কী সম্পর্ক? সেই আরব উপদ্বীপ থেকে কীভাবে ইসলাম এখানে তার সর্বজনীন প্রভাব বিস্তার করল? এই ভূমির প্রচণ্ড আত্মমর্যাদাশীল অধিবাসীরা কীভাবে ইসলামকে তাদের জীবনাচরণ হিসেবে গ্রহণ করল? ইসলামই-বা কীভাবে আফগানদের হৃদয়মনে প্রবেশ করল? কোন সে আদর্শ আর শক্তি, যা হাজার বছর ধরে হিন্দুকুশ আর হিমালয় পাদদেশের অধিবাসীদের ইসলামের সঙ্গে এমন শক্তিশালী বিশ্বাসের বন্ধনে আবদ্ধ রেখেছে?

বিজয়ী এই জাতিকে জানতে হলে আপনাকে এই গ্রন্থ অবশ্যই পড়তে হবে। এটি কোনো উপন্যাস বা থ্রিলার নয়, রক্তমাংসে অপরাজেয় আর জীবন্ত একটি জাতির প্রায় ২ হাজার বছরের জ্বলন্ত ইতিহাস।


Title আফগানিস্তানের ইতিহাস (তিন খণ্ড)
Author মাওলানা ইসমাইল রেহান
Publisher কালান্তর প্রকাশনী
Pages 1199
Edition 1st Published, 2022
Country Bangladesh
Language Bangla

Durbarshop Author Image

মাওলানা ইসমাইল রেহান

নাম মুহাম্মদ ইসমাইল। ‘ইসমাইল রেহান’ তার কলমি নাম। হাফেজ, মাওলানা। জন্মেছেন করাচীতে। পহেলা ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১। বাবা আব্দুল আজিজ। তার পূর্বপুরুষরা দেশভাগের সময় ইসলামি দেশে বসবাসের জন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে পাকিস্তানে হিজরত করেন। করাচীর পুরনো গোলিমার এলাকায় বড় হয়েছেন। মায়ের কাছে দ্বীনিয়াত বিষয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি স্থানীয় স্কুলে ফরমাল এডুকেশন গ্রহন করেন। ১৯৮৬ সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ভর্তি হন দারুল উলুম করাচীতে। বাহাদুরাবাদের জামেয়া মা’হাদুল খলীল আল ইসলামী থেকে ১৯৯৫ সালে তাকমীল সমাপন করেন। এর মাঝে আল্লামা আবদুর রশীদ নু’মানীর শিষ্যত্ব অর্জন করেন। তারপর ২০০৬ সালে করাচী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে বি.এ (সম্মান) এবং ২০১০ সালে করাচীর উর্দু বিশ্ববিদ্যালয় (FUUAST) থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি সমাপ্ত করেন। দীর্ঘ দুই দশক ধরে শিক্ষকতা করে আসছেন। ‘যরবে মুমিন’ ও ‘রোজনামা ইসলাম’ পত্রিকায় কলাম লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। ২০০৬ সাল থেকে ২০০৯ পর্যন্ত মাসিক সুলূক ও ইহসান পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ছিলেন। শিশুদের জন্য প্রকাশিত একটি পত্রিকা ‘বাচ্চোঁ কা ইসলাম’ ও নারীদের নিয়ে প্রকাশিত ‘খাওয়াতিন কা ইসলাম’ পত্রিকার সম্পাদনা র সঙ্গেও জড়িত ছিলেন।


This is Review

Reviews and Ratings